Google search engine

একদিকে প্রোটিয়াদের টানা দুই জয়, অপরদিকে অস্ট্রেলিয়ার টানা দুই হার। এ যেন মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। বেশ উত্তেজনা নিয়ে বিশ্বকাপে এলেও প্রথম ম্যাচ হেরে খুব একটা ভালো অবস্থানে ছিলোনা অস্ট্রেলিয়া। এবার প্রোটিয়াদের কাছে হেরে যেন আরও পিছু সরে গেছে দলটি।

৩১২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে রীতিমতো প্রোটিয়া বোলারদের কাছে নাস্তানাবুদ হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটাররা। বল হাতে রাবাদা, মহারাজ জেনসেনরা তান্ডব চালিয়েছেন। শুরু থেকেই চাপে ছিলেন অজিরা। কেউ খুব একটা ক্রিজ আঁকড়ে রাখতে পারছিলেন না। পরপর দু’ওভারে মার্শ এবং ওয়ার্নার ফিরেন।

ভালোভাবে শুরু করেও ইনিংস বড় হয়নি স্মিথের। যদিও আউটটা স্মিথ মানতে পারেননি। এরপর জশ ইংলিসও ফেরেন দ্রুতই। এরপর স্টয়নিসের বিতর্কিত আউট। নতুন করে জুটি গড়েন ল্যাবুশ্যেন এবং স্টার্ক। কিন্তু স্টার্কের আউটে এই জুটিও ভেঙেছে ৬৯ রান যোগ করে।

অর্ধশতকের আগে ফিরেন ল্যাবুশ্যেন। কামিন্সও খুব একটা রান যোগ করতে পারেননি। সম মিলিয়ে সবশেষে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস থেমেছে ১৭৭ রানে। প্রোটিয়ারা ১৩৪ রানে জয় পায়।

দলের হয়ে রাবাদা তিনটি, কেশভ মহারাজ, জেনসেন ও তাবরােইজ শামসি নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।

এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমেই প্রোটিয়াদের ব্যাটিং তান্ডব শুরু হয়। দুই ওপেনার মিলে ভালো শুরু করেন। বারংবার ক্যাচ মিস অস্ট্রেলিয়ার জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়। সাবলীল ব্যাটিংয়ে কক শতকের পথে এগিয়ে যাচ্ছিলেন। তাকে সঙ্গ দিচ্ছিলেন বাভুমা। যদিও শতরানের জুটির পর ফিরেন বাভুমা।

এরপর দ্রুত ফিরেন ডাসেনও। ডাসেন ফেরার পর কক শতক তুলে নেন। টানা ফর্মে থাকা এই ব্যাটার দুই ম্যাচেই শতকের দেখা পেলেন। যদিও খানিকপরেই ফিরেছেন তিনি। তার সাথে যুক্ত হলো মার্করামের অর্ধশতরানের ইনিংস এবং ক্লাসেন ও জেনসেনের ক্যামিও। সবশেষে ৩১১ রানের পুঁজি পায় প্রোটিয়ারা।

অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দুটি করে উইকেট পেয়েছেন স্টার্ক ও ম্যাক্সওয়েল।

Google search engine

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here