Google search engine

 

বারংবার দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখিয়ে সেমিতে উঠার পরও সেমি থেকেই স্বপ্নভঙ্গ হয়ে ফিরতে হয়। যার কারণে চোকার্স তকমা জুটেছে কপালে। সেই চোকার্স থেকে বেরুতে পারেনি এতটা বছরেও। এ যেন অদ্ভুত এক ভাগ্য।

তবে সব কিছুর শেষ আছে। এবারও সেমিতে প্রোটিয়ারা। টানা সাত জয়ে সেমিতে উঠেছে তারা। প্রতিটা ম্যাচেই ছিলো উত্তেজনা। যেন অন্য এক দক্ষিণ আফ্রিকা। এইডেন মার্করামের নেতৃত্বে এই দল যেন দুঃসাহসিকতায় পরিপূর্ণ। এই মার্করামের নেতৃত্বে যুব দলে দুঃসাহসিকতার পরিচয় দিয়েছিলো আফ্রিকা। আবারও এর পুনরাবৃত্তি ঘটবে নাকি সেমি থেকে আবারও ছিটকে যাবে তা দেখার অপেক্ষায় আছে প্রোটিয়া সমর্থকরা।

যদিও আত্মবিশ্বাসে পরিপূর্ণ এই দলকে দেখে মনে হচ্ছে যেকোনো কিছুই করা সম্ভব। হতে পারে এবার চোকার্স তকমা ছেড়ে বেরিয়ে আসতে পারে ট্রফি হাতে। যোগ্য দল হিসেবে লড়াই করে সেমিতে উঠেছে। এবার লক্ষ্য ফাইনাল ট্রফি।

সোমবার (২৪ জুন) টসে জিতে ফিল্ডিং নিয়ে প্রতিপক্ষ স্বাগতিক দল ওয়েস্ট ইন্ডিজকে নিজেদের মাটিতেই ১৩৫ রানে আটকে দিয়েছে প্রোটিয়ারা। মায়ার্সের ৩৫ রানের ক্যামিও এবং রোস্টনের ৫২ রানের ইনিংসে এই সংগ্রহ পায় উইন্ডিজরা। তাবারিজ শামসি সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেন।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো না হলেও পরবর্তীতে ইনিংস গুছিয়ে নেয় প্রোটিয়ারা। মাঝে বৃষ্টির কারণে ওভার কমে ১৭ ওভার এবং টার্গেট ১২৩ রান দেওয়া হয়। প্রোটিয়ারা ৫বল হাতে রেখেই কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য ছুঁয়ে ফেলে। এবং ৩ উইকেটে জয় পায় প্রোটিয়ারা। রোস্টন সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন।

Google search engine