প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি মিলে শেষ হলো বিগত বছর৷ নতুন বছরের শুরু থেকেই ব্যস্ত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। পুরো বছরজুড়েই থাকবে ব্যস্ত শিডিউল। সারাবছর জুড়েই আন্তজার্তিক ম্যাচের শিডিউল রয়েছে। যেখানে থাকবে আইসিসির অধীনে থাকা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিও।
বছরের শুরুতে বিপিএলের আসর নিয়ে ব্যস্ততায় ক্রিকেটাররা। পরের মাসে আবার পাকিস্তানে বসবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আসর। আসরে ভারতের ম্যাচগুলো অবশ্য দুবাইতে অনুষ্ঠিত হবে। সে হিসেবে দুবাইতেও ম্যাচ পাবে বাংলাদেশ।
মার্চ মাসে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি শেষে কিছু সময় বিশ্রাম নিয়ে এপ্রিল থেকে আবারও ব্যস্ত শিডিউল যাবে টাইগারদের। ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ে সিরিজ রয়েছে। সিরিজ শেষে একমাস বিশ্রাম পাবে টাইগাররা।
আবার জুন মাসে পাকিস্তানের সাথে অ্যাওয়ে সিরিজ খেলতে পাকিস্তান যাবে দল। এই সফর শেষ করে জুলাই মাসে শ্রীলঙ্কা সফরে যাবে বাংলাদেশ। এর পরপরই আবার ভারতের বিপক্ষে সিরিজ রয়েছে আগস্ট মাসে। সেপ্টেম্বরে রয়েছে এশিয়া কাপের শিডিউল। এশিয়া কাপ শেষ হতেই অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেলতে পারে বাংলাদেশ। যদিও এখনও সময় চূড়ায় হয়নি।
একই মাসে আবার ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ রয়েছে। সবশেষ নভেম্বর মাসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ঘরোয়া সিরিজ দিয়ে শেষ হবে বাংলাদেশের ব্যস্ত শিডিউল। বিগত বছরের সকল প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির খাতা বন্ধ রেখে নতুন বছরে প্রাপ্তির খাতায় নতুন কিছু যোগ করার প্রত্যয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। নতুন বছরে সকল প্রত্যাশার দেয়ার উন্মোচিত হোক এটাই প্রত্যাশা।