Google search engine

সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। বৃষ্টিতে ম্যাচ পন্ড হওয়ার আশংকা থাকলেও বেশ ভালোভাবেই ম্যাচ শেষ হয়েছে।

টস হেরে বোলিংয়ে গিয়ে শুরু থেকেই ম্যাচ নিজেদের নিয়ন্ত্রণ নেয় টাইগাররা। বল হাতে তাসকিন আহমেদের গতি ও লেংথের দুর্দান্ত মিশেলে একে একে কাবু হতে থাকে ডাচ ব্যাটাররা। ওপেনার ম্যাক্সকে ফেরানোর পরপরই আঘাত হানেন বিক্রমজিৎ সিংয়ের উইকেটে। পরে ফেরান নোয়া ক্রোস ও ক্লেইনকেও। চার উইকেট নিয়ে তিনি হয়ে ওঠেন ইনিংসের সেরা বোলার। তাঁকে সঙ্গ দেন অফ স্পিনার সাইফ হাসান। ডাচ অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস ও তেজা নিদামানুরুর মতো গুরুত্বপূর্ণ দুই ব্যাটারকে ফেরান এই তরুণ। শেষ দিকে মুস্তাফিজও যোগ দেন উইকেট শিকারে। সব মিলিয়ে ২০ ওভারে নেদারল্যান্ডস থেমে যায় মাত্র ১৩৬ রানে।

লক্ষ্যটা খুব একটা বড় ছিল না। কিন্তু পাওয়ার প্লেতেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা নিজেদের সক্ষমতার প্রমাণ দেন। ওপেনিংয়ে পারভেজ ইমন ও তানজিদ তামিম ঝড়ো ইনিংসে আসলো শুরু পায় বাংলাদেশ। যদিও ইমন দ্রুত ফিরলেও সেই ঘাটতি পূরণ করে দেন অধিনায়ক লিটন দাস। শুরু থেকেই তিনি ছিলেন আক্রমণাত্মক মেজাজে। আরিয়ান দত্তকে কাট করে চার মেরে শুরু, এরপর একের পর এক চার-ছক্কা। মাত্র ২৬ বলে ছুঁয়ে নেন অর্ধশতক। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটি তাঁর ১৩তম অর্ধশতক। লিটনকে সঙ্গ দেন সাইফ হাসানও। ১৯ বলের ইনিংসে হাঁকিয়েছেন তিনটি ছক্কা, করেছেন ৩৬ রান। তাদের দুজনের দাপটে ১৩.৩ ওভারেই জয় নিশ্চিত করে ফেলে বাংলাদেশ।

এই ম্যাচে ব্যাট হাতে লিটনের শৈল্পিকতা আর সাইফের দাপটের পাশাপাশি বল হাতে তাসকিনের আগুনঝরা স্পেল ছিল বাংলাদেশের জয়ের মূল চাবিকাঠি। নেদারল্যান্ডসকে ৮ উইকেটে উড়িয়ে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথমটিতে জয় তুলে নিল টাইগাররা। এ

Google search engine