Google search engine

চট্টগ্রামের মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্স মাঠে সিজেকেএস কনফিডেন্স সিমেন্ট ফার্স্ট ডিভিশন লীগের ১১তম ম্যাচে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনকে ৬ উইকেটে পরাজিত করেছে কোয়ালিটি স্পোর্টস।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে ইনিংসের শুরু মোটামুটি ভালো করলেও ১২ রানে প্রথম উইকেট হারায় কোয়ালিটি স্পোর্টস। এরপর নতুন করে জুটি গড়লেও বেশিক্ষণ টিকেনি দ্বিতীয় জুটিও। তবে তৃতীয় উইকেটে সাদমানকে নিয়ে বড় পার্টনারশিপ গড়েন ফারহান। ৫৪ রান করে সাদমান ফিরলে মামুনকে নিয়ে নতুন জুটি গড়েন ফারহান। মামুন ফিরেন ৩৬ রানের ইনিংস খেলে। মাঝপথে যদিও মনে হচ্ছিলো ফলাফল সিটি কর্পোরেশনের পক্ষে যাবে। তবে ফারহানের দুর্দান্ত শতকে আর সাদমানের অর্ধশতকের ইনিংসে জয় অনেকটা সহজ হয়ে যায়। শেষ দিকে ফারহানকে সঙ্গ দেন ইরফান ফরহাদ। ফারহান ১০৮ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে দলকে ম্যাচ জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন। ১২৫ বলে ১০টি চার এবং ৫টি ছক্কার মার ছিলো এতে। শেষ দিকে ফারহানের বাউন্ডারিতে কোয়ালিটি ২ওভার হাতে রেখেই ৬ উইকেটে জয় পায়। দলের হয়ে তন্ময় এবং সাহেদ দু’টি করে উইকেট নেন।

বুধবার (১৩ মার্চ) টসে জিতে ব্যাটিংয়ে যায় সিটি কর্পোরেশন একাদশ। ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি সিটি কর্পোরেশন একাদশের। স্কোরবোর্ডে ৮ রান যোগ করতে না করতেই ২ উইকেট হারায় সিটি কর্পোরেশন। তৃতীয় উইকেটে তানজিরুল ইসলাম তাজকে নিয়ে জুটি গড়েন তানজীর। এই জুটিতে দলীয় অর্ধশত রান পেরুলেও তানজীর ফিরেন ২১ রানে। নতুন করে সায়েদ হোসেন জয়কে নিয়ে জুটি গড়েন তাজ এই জুটিতে বড় পার্টনারশিপ হয়। তানজীর ৬১ রানের এবং জয় ৯১ রানের ইনিংস খেলেন। বাকিদের খুব একটা রান না আসলেও মনসুর ৩৪ রানের ইনিংস খেলেন। শেষ পর্যন্ত ২৫৯ রানে থামে সিটি কর্পোরেশন একাদশের ইনিংস। কোয়ালিটির হয়ে ৩টি উইকেট নেন জুনায়েদ মোস্তফা।

Google search engine